পুরো নাম প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। তবে সবার কাছে পরিচিত দীঘি হিসেবেই। শিশুশিল্পী হিসেবে দেশজুড়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন। বলা চলে, দেশের সিনেমায় তার মতো সাফল্য কোনো শিশুশিল্পীই পাননি। সেই দীঘি এখন পুরোদস্তুর নায়িকা। এরই মধ্যে বড় পর্দায় তার নায়িকাযাত্রা হয়ে গেছে।
দীঘির ‘তুমি আছো তুমি নেই’ এবং ‘টুঙ্গিপাড়ার মিয়াভাই’ নামের দুটি সিনেমা মুক্তি পেয়েছে। সিনেমাগুলো সফল হয়নি। বরং নানা কারণে হয়েছে সমালোচিত। তাই শিশুশিল্পী দীঘি সফল হলেও নায়িকা দীঘি এখনো ব্যর্থ। যদিও নিজেকে এখনই ব্যর্থ মানতে নারাজ এ নায়িকা।
তার ভাষ্য, শিশুশিল্পী হিসেবে আমার অর্জন অনেক। নায়িকা দীঘির এখনও অনেক কিছু করার বাকি আছে। নায়িকা হিসেবেও দর্শকের প্রত্যাশা পূরণ করতে চাই। এই অল্প ক্যারিয়ারে আমি অনেক বেশি পেয়েছি। আরও এগিয়ে যেতে হবে। নিজের ওপর বিশ্বাস আছে। আশা করছি, আমি পারব।
মাঝেমধ্যে আপনাকে সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয়…। এ প্রসঙ্গে দীঘি বলেন, মিডিয়ায় এটি কমন। অনেক গুণী শিল্পীও সমালোচনায় পড়েন। আমি তো তাদের তুলনায় নগণ্য। সব মানুষের ভালো-মন্দ দুটি দিক থাকে। আমার মন্দ দিকগুলো যদি কেউ আমাকে ধরিয়ে দেয়, তা থেকে আমি শিখি। যে জন্য সমালোচনাকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখি।
‘মুজিব ভাই’ ছবিতে তৃতীয়বারের মতো শেখ ফজিলাতুন নেছা রেনুর ভূমিকায় অভিনয় করবেন। একই চরিত্রে বারবার অভিনয় কতটা চ্যালেঞ্জিং? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই’ ছবিতে ‘রেনু’ চরিত্রে প্রথম অভিনয় করেছি। এরপর ‘বঙ্গবন্ধু’ ছবিতে একই চরিত্রের জন্য আরও গভীরে যেতে হয়েছে।
যে জন্য একই চরিত্রে অভিনয় করা এখন অনেক সহজ। ‘মুজিব ভাই’ ছবির পাণ্ডুলিপি ভিন্নভাবে লেখা। নতুন করে জানতে পারছি শেখ ফজিলাতুন নেছা রেনু সম্পর্কে। ছবিতে থাকছে জাতির পিতার রাজনৈতিক বিচক্ষণতার পাশাপাশি জেলজীবন।
কঠিন এই সময়ে বঙ্গমাতার ভূমিকা কী, তা তুলে ধরা হবে। বঙ্গমাতা যেমন ছিলেন, তেমনই ছবিতে নিজেকে তুলে ধরার চেষ্টা করব। এটাই আমার এখন বড় চ্যালেঞ্জ। ‘রেনু’র ভূমিকায় অভিনয়ের পর ‘রেনু’ হিসেবে পরিচিতিও পেয়েছি। অনেকেই আমাকে রেনু বলে ডাকছেন।
মাঝেমধ্যে আপনাকে সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয়…। এ প্রসঙ্গে দীঘি বলেন, মিডিয়ায় এটি কমন। অনেক গুণী শিল্পীও সমালোচনায় পড়েন। আমি তো তাদের তুলনায় নগণ্য। সব মানুষের ভালো-মন্দ দুটি দিক থাকে। আমার মন্দ দিকগুলো যদি কেউ আমাকে ধরিয়ে দেয়, তা থেকে আমি শিখি। যে জন্য সমালোচনাকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখি।
‘মুজিব ভাই’ ছবিতে তৃতীয়বারের মতো শেখ ফজিলাতুন নেছা রেনুর ভূমিকায় অভিনয় করবেন। একই চরিত্রে বারবার অভিনয় কতটা চ্যালেঞ্জিং? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই’ ছবিতে ‘রেনু’ চরিত্রে প্রথম অভিনয় করেছি। এরপর ‘বঙ্গবন্ধু’ ছবিতে একই চরিত্রের জন্য আরও গভীরে যেতে হয়েছে।
যে জন্য একই চরিত্রে অভিনয় করা এখন অনেক সহজ। ‘মুজিব ভাই’ ছবির পাণ্ডুলিপি ভিন্নভাবে লেখা। নতুন করে জানতে পারছি শেখ ফজিলাতুন নেছা রেনু সম্পর্কে। ছবিতে থাকছে জাতির পিতার রাজনৈতিক বিচক্ষণতার পাশাপাশি জেলজীবন।
কঠিন এই সময়ে বঙ্গমাতার ভূমিকা কী, তা তুলে ধরা হবে। বঙ্গমাতা যেমন ছিলেন, তেমনই ছবিতে নিজেকে তুলে ধরার চেষ্টা করব। এটাই আমার এখন বড় চ্যালেঞ্জ। ‘রেনু’র ভূমিকায় অভিনয়ের পর ‘রেনু’ হিসেবে পরিচিতিও পেয়েছি। অনেকেই আমাকে রেনু বলে ডাকছেন।