বাংলাদেশে একজন এক্সপ্রেস বোলারের হাহাকার আজীবনের। যার সেই সামর্থ্য ছিল, সেই মাশরাফি বিন মুর্তজা একের পর এক ইনজুরির শিকার হয়ে এখন ১৩০-এর কাছাকাছি গতিতেই ঘোরাফেরা করেন। বাংলাদেশ তাই সেই সময়ে হন্যে হয়ে খুঁজছে একজন সত্যিকারের ফাস্ট বোলার। তবে মাশরাফির হয়ে কাজটা কিছুটা হলেও পেরেছেন রুবেল।
আসন্ন বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ঢাকার হয়ে খেলবেন জাতীয় দলের পেসার রুবেল হোসেন। এই দলে রুবেলের সতীর্থ তিন সুপারস্টার মাশরাফি বিন মুর্তজা, তামিম ইকবাল ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তারকায় ভরা দলে রুবেল নিজেকেও দেখছেন সিনিয়র সদস্য হিসেবে।
তিন সিনিয়র ক্রিকেটারকে এক দলে পেয়ে কেমন লাগছে, এমন প্রশ্নের জবাবে রুবেল বলেন, ‘কেমন লাগবে? আমি জাতীয় দলে ১২ বছর ধরে খেলছি। আমার তো এমন লাগার কথা না।
আমিও তো সিনিয়র, অনেক দিন ধরে খেলছি।’পরক্ষণে রুবেল জানালেন, একসাথে তাদের পেয়ে ভালো লাগছে তার। তিন পাণ্ডব এক দলে হওয়ায় কোনো সমস্যা হবে না, বরং সুবিধাই হবে- মনে করেন তিনি।
রুবেলের ভাষায়, ‘সাধারণত তাদের এক দলে পাই না। তিনজন সিনিয়র ক্রিকেটার আছেন এটা ভালো লাগছে। আমরা একসাথে খেলব। অনেকদিন ধরেই একই ড্রেসিংরুম ভাগাভাগি করি। অনেকদিন ধরেই একসাথে আছি। মাশরাফি ভাই আছে; তামিম ভাই, রিয়াদ ভাই আছে। মনে হয় না খুব একটা সমস্যা হবে।’ ড্রেসিংরুমের পরিস্থিতি খুব ভালোই থাকবে। মাঠে সিদ্ধান্ত নিতে সহজ হবে। তিনজনই সিনিয়র ক্রিকেটার আর অধিনায়ক। তারা দ্রুত ভালো সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।’
জাতীয় দলে কয়েকদিন ধরে আসা-যাওয়ার মধ্যে আছেন রুবেল। নিয়মিত খেলার সুযোগও পাচ্ছেন না। নিজেকে আরও প্রমাণের জন্য বিপিএলকে নিজের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন।
রুবেল বলেন, ‘বিপিএল সব ক্রিকেটারের জন্য চ্যালেঞ্জিং। বিশেষ করে আমার জন্য একটু বেশি চ্যালেঞ্জিং।সামনে জাতীয় দলের অনেক খেলা আছে। এখানে ভালো করলে যেকোনো জায়গায় সুযোগ পাওয়া ভালো হবে। ভালো করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করব।’
আসন্ন বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ঢাকার হয়ে খেলবেন জাতীয় দলের পেসার রুবেল হোসেন। এই দলে রুবেলের সতীর্থ তিন সুপারস্টার মাশরাফি বিন মুর্তজা, তামিম ইকবাল ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তারকায় ভরা দলে রুবেল নিজেকেও দেখছেন সিনিয়র সদস্য হিসেবে।
রুবেলের ভাষায়, ‘সাধারণত তাদের এক দলে পাই না। তিনজন সিনিয়র ক্রিকেটার আছেন এটা ভালো লাগছে। আমরা একসাথে খেলব। অনেকদিন ধরেই একই ড্রেসিংরুম ভাগাভাগি করি। অনেকদিন ধরেই একসাথে আছি। মাশরাফি ভাই আছে; তামিম ভাই, রিয়াদ ভাই আছে। মনে হয় না খুব একটা সমস্যা হবে।’ ড্রেসিংরুমের পরিস্থিতি খুব ভালোই থাকবে। মাঠে সিদ্ধান্ত নিতে সহজ হবে। তিনজনই সিনিয়র ক্রিকেটার আর অধিনায়ক। তারা দ্রুত ভালো সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।’