সদ্যজাত সন্তানের নরম ও মসৃণ ত্বক হওয়া’টাই স্বাভাবিক। অথচ, বয়স্ক মানুষের মতো কুঁচকানো মুখ, হাত ও পায়ের চাম’ড়া নিয়েছে এক শিশু। দেখেই বোঝা যায়, অন্য দশটা সদ্য’জাত শিশুর ম’তো নয় এটি। চিকিৎসকরা বলছেন, মায়ের চে’য়ে বেশি বয়’স নিয়ে জন্ম নিয়েছে এই শিশু। শিশুটির মায়ের বয় ২০ বছর। অ’থচ, কন্যা সন্তা’নের বয়স আরও অনেক বেশি।
দক্ষিণ আফ্রিকার পূর্ব কেপের লি’বোদের এই ঘটনা এরই মধ্যে হই’চই পড়ে গেছে সামাজিক যোগাযোগ মা’ধ্যমে।চলতি বছরে’র জুনে নিজের বাড়িতে দাদুর সহযোগিতায় ভূমিষ্ঠ হয় শি’শুটি। সদ্যজাত শিশু’টির মা মানসিকভাবে অসুস্থ।
জন্মের পরেই কেমন যেন বয়’স্ক মানু’ষের মতো কুঁচকে ছিল শিশুটির মুখ। ফলে ভয় পেয়ে যান স’বাই। এমন পরিস্থিতি’তে তড়িঘড়ি মাএবং সন্তানকে হাসপাতালে ভ’র্তি করা হয়। চিকিৎস’করা দীর্ঘ চিকিৎসার পরে শিশুটিকে সুস্থ করে তো’লেন। চিকিৎসকরা জানি’য়েছেন,
অতি বিরল জিনগত রোগ প্রোজে’রিয়া বা হাচি’নসন-গিলফোর্ড সিন্ড্রোমে আক্রান্ত হয় শিশুটি। এর ফলে শিশুটি’র বয়স দ্রুত হা’রে বাড়ছে। শিশুটিকে নিয়ে নিয়ে ওই অঞ্চলে জল্প’নার শেষ নেই। কেন এম’ন দেখতে হল সে? তা নিয়ে রটানো হচ্ছে নানা কথা। দেখ’তে অদ্ভূত হও’য়ায় অনেক ধরনের কটূক্তির মধ্যে পড়’তে হচ্ছে মা-দাদু’কে।
শিশুটির রূপ নিয়ে হাসি-মস্ক’রা করার অস্বস্তি বা’ড়ছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, চলতি বছরের জু’নে শিশুটি জন্ম নি’লেও, সপ্তাহ খানেক আগে তার কথা প্রকা’শ্যে আসে। শিশুটি জন্মে’র পর থেকে তার পরিবারের সদস্যরা বেশ হতাশ। তবে স্থানী’য় প্রশাসন ও গণ্য’মান্য ব্যক্তিদের পক্ষ থেকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া হয়ে’ছে।
সদ্যজাত সন্তানের নরম ও মসৃণ ত্বক হওয়া’টাই স্বাভাবিক। অথচ, বয়স্ক মানুষের মতো কুঁচকানো মুখ, হাত ও পায়ের চাম’ড়া নিয়েছে এক শিশু। দেখেই বোঝা যায়, অন্য দশটা সদ্য’জাত শিশুর ম’তো নয় এটি। চিকিৎসকরা বলছেন, মায়ের চে’য়ে বেশি বয়’স নিয়ে জন্ম নিয়েছে এই শিশু। শিশুটির মায়ের বয় ২০ বছর। অ’থচ, কন্যা সন্তা’নের বয়স আরও অনেক বেশি।
দক্ষিণ আফ্রিকার পূর্ব কেপের লি’বোদের এই ঘটনা এরই মধ্যে হই’চই পড়ে গেছে সামাজিক যোগাযোগ মা’ধ্যমে।চলতি বছরে’র জুনে নিজের বাড়িতে দাদুর সহযোগিতায় ভূমিষ্ঠ হয় শি’শুটি। সদ্যজাত শিশু’টির মা মানসিকভাবে অসুস্থ।
জন্মের পরেই কেমন যেন বয়’স্ক মানু’ষের মতো কুঁচকে ছিল শিশুটির মুখ। ফলে ভয় পেয়ে যান স’বাই। এমন পরিস্থিতি’তে তড়িঘড়ি মাএবং সন্তানকে হাসপাতালে ভ’র্তি করা হয়। চিকিৎস’করা দীর্ঘ চিকিৎসার পরে শিশুটিকে সুস্থ করে তো’লেন। চিকিৎসকরা জানি’য়েছেন,
অতি বিরল জিনগত রোগ প্রোজে’রিয়া বা হাচি’নসন-গিলফোর্ড সিন্ড্রোমে আক্রান্ত হয় শিশুটি। এর ফলে শিশুটি’র বয়স দ্রুত হা’রে বাড়ছে। শিশুটিকে নিয়ে নিয়ে ওই অঞ্চলে জল্প’নার শেষ নেই। কেন এম’ন দেখতে হল সে? তা নিয়ে রটানো হচ্ছে নানা কথা। দেখ’তে অদ্ভূত হও’য়ায় অনেক ধরনের কটূক্তির মধ্যে পড়’তে হচ্ছে মা-দাদু’কে।
শিশুটির রূপ নিয়ে হাসি-মস্ক’রা করার অস্বস্তি বা’ড়ছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, চলতি বছরের জু’নে শিশুটি জন্ম নি’লেও, সপ্তাহ খানেক আগে তার কথা প্রকা’শ্যে আসে। শিশুটি জন্মে’র পর থেকে তার পরিবারের সদস্যরা বেশ হতাশ। তবে স্থানী’য় প্রশাসন ও গণ্য’মান্য ব্যক্তিদের পক্ষ থেকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া হয়ে’ছে।