পুরো বিশ্বকে কাঁদিয়ে গত সপ্তাহে চির’নিদ্রায় শায়ি’ত হয়েছে মরক্কোর পাঁচ বছর বয়সী রায়ান আওরাম। এক স’প্তাহে অনে’কে তার কথা ভুলতে শুরু করলেও ভুলছে না একটি কা’লো কুকুর। সপ্তা’হ ধরে রায়ানের কবরের পাশেই বসে আছে কুকুরটি। স্থানীয়_রা জা’নান, গত ৭ ফেব্রু’য়ারি দাফন করা হয়েছিল রায়ানকে। সে সময় কুকুর’টি তার পাশেই ছিল।
এখন পর্যন্ত কুকুরটি তার কবর ছেড়ে যায়’নি। এ মাসে’র প্রথম দিনে একটি গভীর কূপে পড়ে গিয়েছিল রা’য়ান। ১০৫ ফুট গ’ভীর ওই কূপ থেকে কোনোভাবে তাকে তুলতে না পেরে বিষয়’টি জানানো হয় স্থা’নীয় প্রশাসনকে। প্রশাসন তখন ফায়ার সার্ভিস_সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান’কে দায়িত্ব দেয় শিশুটিকে উদ্ধারের জন্য। টানা পাঁচ’দিন চেষ্টার পর রায়া_নের দেহ উদ্ধার করতে সক্ষ’ম
হয়। কিন্তু হাস’পাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক_রা তাকে মৃ’ত ঘোষণা করেন। রায়ানের উদ্ধার_কাজ চলার সময় পুরো বি’শ্বের নজর ছিল সেদিকে। সবাই প্রার্থনা কর’ছিল, যাতে তাকে জীবিত ও সু_স্থ অবস্থায় উদ্ধার করা যায়। কিন্তু সবার প্রত্যাশা_কে ব্যর্থ করে দিয়ে রায়ানের প্রাণ’হীন দেহই উদ্ধার করা সম্ভব
হয়েছিল। মরক্কোর স্থানীয় সংবাদ_মাধ্যম’গুলোর বরাতে জা’না গেছে, রায়ান যেমন তার গ্রাম’বাসীর প্রতি আন্তরিক ছিল, তেম’নি তার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল গ্রামের পশু-পাখি’দের সাথেও। সে ওই কালো কুকুর_টিকেও যত্ন করতো। পুরো গ্রামের পশু-পাখি’দের দেখাশোনার জন্য সে ভি’ন্ন রকম এক পরিচিতি
লাভ করেছিল। রায়ানের দাফন-কাফ’নের সময় কুকুর’টি লোক’জনের মধ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছিল। পরে দাফন করা হলে কুকুর’টি সেখানে বসে থাকে। সবাই সেখান থেকে চলে গেলেও কুকুর’টি এক সপ্তাহ ধরে সে_খানেই বসে আছে। বিষয়’টি সবাইকে আবেগা’প্লুত করে তুলেছে।
পুরো বিশ্বকে কাঁদিয়ে গত সপ্তাহে চির’নিদ্রায় শায়ি’ত হয়েছে মরক্কোর পাঁচ বছর বয়সী রায়ান আওরাম। এক স’প্তাহে অনে’কে তার কথা ভুলতে শুরু করলেও ভুলছে না একটি কা’লো কুকুর। সপ্তা’হ ধরে রায়ানের কবরের পাশেই বসে আছে কুকুরটি। স্থানীয়_রা জা’নান, গত ৭ ফেব্রু’য়ারি দাফন করা হয়েছিল রায়ানকে। সে সময় কুকুর’টি তার পাশেই ছিল।
এখন পর্যন্ত কুকুরটি তার কবর ছেড়ে যায়’নি। এ মাসে’র প্রথম দিনে একটি গভীর কূপে পড়ে গিয়েছিল রা’য়ান। ১০৫ ফুট গ’ভীর ওই কূপ থেকে কোনোভাবে তাকে তুলতে না পেরে বিষয়’টি জানানো হয় স্থা’নীয় প্রশাসনকে। প্রশাসন তখন ফায়ার সার্ভিস_সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান’কে দায়িত্ব দেয় শিশুটিকে উদ্ধারের জন্য। টানা পাঁচ’দিন চেষ্টার পর রায়া_নের দেহ উদ্ধার করতে সক্ষ’ম
হয়। কিন্তু হাস’পাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক_রা তাকে মৃ’ত ঘোষণা করেন। রায়ানের উদ্ধার_কাজ চলার সময় পুরো বি’শ্বের নজর ছিল সেদিকে। সবাই প্রার্থনা কর’ছিল, যাতে তাকে জীবিত ও সু_স্থ অবস্থায় উদ্ধার করা যায়। কিন্তু সবার প্রত্যাশা_কে ব্যর্থ করে দিয়ে রায়ানের প্রাণ’হীন দেহই উদ্ধার করা সম্ভব
হয়েছিল। মরক্কোর স্থানীয় সংবাদ_মাধ্যম’গুলোর বরাতে জা’না গেছে, রায়ান যেমন তার গ্রাম’বাসীর প্রতি আন্তরিক ছিল, তেম’নি তার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল গ্রামের পশু-পাখি’দের সাথেও। সে ওই কালো কুকুর_টিকেও যত্ন করতো। পুরো গ্রামের পশু-পাখি’দের দেখাশোনার জন্য সে ভি’ন্ন রকম এক পরিচিতি
লাভ করেছিল। রায়ানের দাফন-কাফ’নের সময় কুকুর’টি লোক’জনের মধ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছিল। পরে দাফন করা হলে কুকুর’টি সেখানে বসে থাকে। সবাই সেখান থেকে চলে গেলেও কুকুর’টি এক সপ্তাহ ধরে সে_খানেই বসে আছে। বিষয়’টি সবাইকে আবেগা’প্লুত করে তুলেছে।