বাংলাদেশে মূল ইজতেমা ছাড়াও বিভিন্ন জেলায় (কয়েকটি জেলা মিলে) ইজতেমা আগেও হয়েছে এবং এখনও হয়। যেগুলোকে আঞ্চলিক ইজতেমা বলা হয়। কুড়িগ্রামে ধরলা ব্রীজের পূর্ব প্রান্তে সৈয়দ ফজলুল করিম (রহ.) জামিয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসা মাঠে আখিরি মোনাজাতের মধ্যে দিয়ে শুক্রবার (২৫ মার্চ) দিবগত রাত ১২টার দিকে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে তিন দিনবাপী ইজতেমা শেষ হয়েছে।
বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটির ব্যানারে আয়োজিত এ ইজতেমায় জুমার নামাজে ইমামতি করেন চরমোনাই পীর মাওলানা মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। বিশ্ব মানবতার মুক্তি কামনায় দোয়া করা হয়। এদিকে তিন দিনের ইজতেমার আখেরি মোনাজাত শনিবার সকালে হওয়ার কথা থাকলেও ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসের কারণে তা হয় নি।
কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার পাঁচগাছী ইউনিয়নের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল বাতেন সরকার জানান, লাখো মানুষের উপস্থিতিতে জুমার নামাজ আদায় করা হয়। চেয়ারম্যান বলেন,‘ ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আখেরি মোনাজাতের সময় এগিয়ে নিয়ে শুক্রবার রাতে এশার নামাজ শেষে আখেরি মোনাজাত করা হয়।
চরমোনাই পীর মাওলানা মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম মোনাজাতে নেতৃত্ব দেন। ইজতেমার আয়োজক কমিটির সদস্য মোঃ আব্দুল মমেন বলেন, প্রতি বছরের ন্যয় এবারও মাওলানা মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব হুজুরের দোয়ার মধ্যে দিয়েই ইজতেমার আনুষ্ঠানিকতা ভালো ভাবেই শেষ হয়েছে।
বাংলাদেশে মূল ইজতেমা ছাড়াও বিভিন্ন জেলায় (কয়েকটি জেলা মিলে) ইজতেমা আগেও হয়েছে এবং এখনও হয়। যেগুলোকে আঞ্চলিক ইজতেমা বলা হয়। কুড়িগ্রামে ধরলা ব্রীজের পূর্ব প্রান্তে সৈয়দ ফজলুল করিম (রহ.) জামিয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসা মাঠে আখিরি মোনাজাতের মধ্যে দিয়ে শুক্রবার (২৫ মার্চ) দিবগত রাত ১২টার দিকে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে তিন দিনবাপী ইজতেমা শেষ হয়েছে।
বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটির ব্যানারে আয়োজিত এ ইজতেমায় জুমার নামাজে ইমামতি করেন চরমোনাই পীর মাওলানা মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। বিশ্ব মানবতার মুক্তি কামনায় দোয়া করা হয়। এদিকে তিন দিনের ইজতেমার আখেরি মোনাজাত শনিবার সকালে হওয়ার কথা থাকলেও ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসের কারণে তা হয় নি।
কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার পাঁচগাছী ইউনিয়নের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল বাতেন সরকার জানান, লাখো মানুষের উপস্থিতিতে জুমার নামাজ আদায় করা হয়। চেয়ারম্যান বলেন,‘ ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আখেরি মোনাজাতের সময় এগিয়ে নিয়ে শুক্রবার রাতে এশার নামাজ শেষে আখেরি মোনাজাত করা হয়।
চরমোনাই পীর মাওলানা মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম মোনাজাতে নেতৃত্ব দেন। ইজতেমার আয়োজক কমিটির সদস্য মোঃ আব্দুল মমেন বলেন, প্রতি বছরের ন্যয় এবারও মাওলানা মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব হুজুরের দোয়ার মধ্যে দিয়েই ইজতেমার আনুষ্ঠানিকতা ভালো ভাবেই শেষ হয়েছে।