নিউমার্কেটের ব্যবসায়ী ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের সূত্রপাত ওই মার্কেটের দুটি ফাস্ট ফুডের দোকানের কর্মীদের নিজেদের বিরোধ থেকে। সোমবার মধ্যরাত থেকে দফায় দফায় সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ১০ জন সাংবাদিকসহ অর্ধশতাধিক আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
এদিকে, নিউমার্কেটে সরকারি কাজে বাধা, পুলিশের ওপর হামলা, ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে জখম ও ভাঙচুরের ঘটনায় নিউমার্কেট থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি মকবুল হোসেনকে ১ নম্বর আসামি করে মামলা করেছে পুলিশ।
এ ছাড়া মামলায় আসামিদের মধ্যে আরও ২২ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।এ মামলায় আসামি হয়েছেন নিউমার্কেটের অজ্ঞাতনামা দুই থেকে তিন শজন ব্যবসায়ী ও কর্মচারী এবং ঢাকা কলেজের ছয় থেকে সাত শ ছাত্র।
পুলিশের নিউমার্কেট অঞ্চলের অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহেনশাহ মাহমুদ বলেন, গোয়েন্দা তথ্য ও সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে এজাহারে আসামিদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ওয়েলকাম ও ক্যাপিটাল নামে যে দুটি ফাস্ট ফুড দোকানের কর্মচারীর মধ্যে বিরোধের জেরে সংঘর্ষের সূত্রপাত, সেই দোকান দুটি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন থেকে বরাদ্দ নিয়েছিলেন মকবুল হোসেন। পরে দোকান দুটি তিনি ভাড়া দেন।
মকবুল হোসেনের রাজনৈতিক পরিচয় আছে। কিন্তু তিনি তো শুধু তাঁর নামে বরাদ্দ হওয়া দোকান ভাড়া দিয়েছেন। সেই ভাড়া দেওয়া দুই দোকানের কর্মচারীদের বিরোধে যদি তিনি আসামি হন, তাহলে তো সমস্যা।
আজ বৃহস্পতিবার মকবুল হোসেন বলেন, ‘আমিও এ রকম একটা মেসেজ পেয়েছি। কিন্তু গত চার মাস আমি ওই এলাকাতেই যাইনি। ইটপাটকেল নিক্ষেপ, জখম, ভাঙচুরের প্রশ্নই আসে না। নব্বইয়ের দশকে আমি সিটি করপোরেশন থেকে দোকান দুটি ভাড়া নিই।’ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তিনি নিউমার্কেট থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি।
এই মামলায় নাম উল্লেখ করা অন্য আসামিরা হলেন আমির হোসেন আলমগীর, মিজান, টিপু, হাজি জাহাঙ্গীর হোসেন পাটোয়ারী, হাসান জাহাঙ্গীর মিঠু, হারুন হাওলাদার, শাহ আলম শন্টু, শহিদুল ইসলাম শহিদ, মিজান ব্যাপারী, আসিফ, রহমত, সুমন, জসিম, বিল্লাল, হারুন, হেহা, মনির, বাচ্চু, জুলহাস, মিঠু, মিন্টু ও বাবুল।
নিউমার্কেটের ব্যবসায়ী ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের সূত্রপাত ওই মার্কেটের দুটি ফাস্ট ফুডের দোকানের কর্মীদের নিজেদের বিরোধ থেকে। সোমবার মধ্যরাত থেকে দফায় দফায় সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ১০ জন সাংবাদিকসহ অর্ধশতাধিক আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
এদিকে, নিউমার্কেটে সরকারি কাজে বাধা, পুলিশের ওপর হামলা, ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে জখম ও ভাঙচুরের ঘটনায় নিউমার্কেট থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি মকবুল হোসেনকে ১ নম্বর আসামি করে মামলা করেছে পুলিশ।
এ ছাড়া মামলায় আসামিদের মধ্যে আরও ২২ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।এ মামলায় আসামি হয়েছেন নিউমার্কেটের অজ্ঞাতনামা দুই থেকে তিন শজন ব্যবসায়ী ও কর্মচারী এবং ঢাকা কলেজের ছয় থেকে সাত শ ছাত্র।
পুলিশের নিউমার্কেট অঞ্চলের অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহেনশাহ মাহমুদ বলেন, গোয়েন্দা তথ্য ও সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে এজাহারে আসামিদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ওয়েলকাম ও ক্যাপিটাল নামে যে দুটি ফাস্ট ফুড দোকানের কর্মচারীর মধ্যে বিরোধের জেরে সংঘর্ষের সূত্রপাত, সেই দোকান দুটি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন থেকে বরাদ্দ নিয়েছিলেন মকবুল হোসেন। পরে দোকান দুটি তিনি ভাড়া দেন।
মকবুল হোসেনের রাজনৈতিক পরিচয় আছে। কিন্তু তিনি তো শুধু তাঁর নামে বরাদ্দ হওয়া দোকান ভাড়া দিয়েছেন। সেই ভাড়া দেওয়া দুই দোকানের কর্মচারীদের বিরোধে যদি তিনি আসামি হন, তাহলে তো সমস্যা।
আজ বৃহস্পতিবার মকবুল হোসেন বলেন, ‘আমিও এ রকম একটা মেসেজ পেয়েছি। কিন্তু গত চার মাস আমি ওই এলাকাতেই যাইনি। ইটপাটকেল নিক্ষেপ, জখম, ভাঙচুরের প্রশ্নই আসে না। নব্বইয়ের দশকে আমি সিটি করপোরেশন থেকে দোকান দুটি ভাড়া নিই।’ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তিনি নিউমার্কেট থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি।
এই মামলায় নাম উল্লেখ করা অন্য আসামিরা হলেন আমির হোসেন আলমগীর, মিজান, টিপু, হাজি জাহাঙ্গীর হোসেন পাটোয়ারী, হাসান জাহাঙ্গীর মিঠু, হারুন হাওলাদার, শাহ আলম শন্টু, শহিদুল ইসলাম শহিদ, মিজান ব্যাপারী, আসিফ, রহমত, সুমন, জসিম, বিল্লাল, হারুন, হেহা, মনির, বাচ্চু, জুলহাস, মিঠু, মিন্টু ও বাবুল।
সূত্র, প্রথম আলো