সুশান্ত সরকার পেশায় স্বর্ণকার। সিংড়ার ডাহিয়া ইউনিয়নের বিয়াস মিস্ত্রিপাড়ার বাসিন্দা তিনি। বাড়ির চাহিদা মেটাতে বিয়াস বাজার থেকে কেনেন দুটি রুই মাছ। ওজন ছিল তিন কেজি। বাড়িতে বাজার পাঠানোর পর একটি মাছের পেটে মিলল সোনার চেন। চেনটি দেখতে এখন তার বাড়িতে ভিড় করছেন স্থানীয়রা।
তিনি বলেন, সোমবার সকাল ৮টার দিকে ওই মাছ কিনে বাসায় পাঠাই। মাছগুলো কা’টার সময় ওই চেন পাওয়া যায়। চেনটি ১৮ ক্যারেট সোনার তৈরি, ওজন ৪ আনা। সুশান্তর স্ত্রী’ চন্দনা রাণী বলেন,
মাছের পরিত্যাক্ত অংশ ফেলতে গিয়ে নাড়ির মধ্যে চেন জড়ানো ছিল।স্থানীয় অধিবাসী সৈয়দ ও জুলহাস কায়েম বলেন, বইয়ে পড়া গল্প যেন বাস্তব হয়ে ধ’রা পড়েছে। ঘটনাটি আমাদের এলাকায় ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।
সুশান্ত সরকার পেশায় স্বর্ণকার। সিংড়ার ডাহিয়া ইউনিয়নের বিয়াস মিস্ত্রিপাড়ার বাসিন্দা তিনি। বাড়ির চাহিদা মেটাতে বিয়াস বাজার থেকে কেনেন দুটি রুই মাছ। ওজন ছিল তিন কেজি। বাড়িতে বাজার পাঠানোর পর একটি মাছের পেটে মিলল সোনার চেন। চেনটি দেখতে এখন তার বাড়িতে ভিড় করছেন স্থানীয়রা।
তিনি বলেন, সোমবার সকাল ৮টার দিকে ওই মাছ কিনে বাসায় পাঠাই। মাছগুলো কা’টার সময় ওই চেন পাওয়া যায়। চেনটি ১৮ ক্যারেট সোনার তৈরি, ওজন ৪ আনা। সুশান্তর স্ত্রী’ চন্দনা রাণী বলেন,
মাছের পরিত্যাক্ত অংশ ফেলতে গিয়ে নাড়ির মধ্যে চেন জড়ানো ছিল।স্থানীয় অধিবাসী সৈয়দ ও জুলহাস কায়েম বলেন, বইয়ে পড়া গল্প যেন বাস্তব হয়ে ধ’রা পড়েছে। ঘটনাটি আমাদের এলাকায় ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।
সুশান্ত সরকার পেশায় স্বর্ণকার। সিংড়ার ডাহিয়া ইউনিয়নের বিয়াস মিস্ত্রিপাড়ার বাসিন্দা তিনি। বাড়ির চাহিদা মেটাতে বিয়াস বাজার থেকে কেনেন দুটি রুই মাছ। ওজন ছিল তিন কেজি। বাড়িতে বাজার পাঠানোর পর একটি মাছের পেটে মিলল সোনার চেন। চেনটি দেখতে এখন তার বাড়িতে ভিড় করছেন স্থানীয়রা।
তিনি বলেন, সোমবার সকাল ৮টার দিকে ওই মাছ কিনে বাসায় পাঠাই। মাছগুলো কা’টার সময় ওই চেন পাওয়া যায়। চেনটি ১৮ ক্যারেট সোনার তৈরি, ওজন ৪ আনা। সুশান্তর স্ত্রী’ চন্দনা রাণী বলেন,
মাছের পরিত্যাক্ত অংশ ফেলতে গিয়ে নাড়ির মধ্যে চেন জড়ানো ছিল।স্থানীয় অধিবাসী সৈয়দ ও জুলহাস কায়েম বলেন, বইয়ে পড়া গল্প যেন বাস্তব হয়ে ধ’রা পড়েছে। ঘটনাটি আমাদের এলাকায় ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।