মো’বাইলফোনে নিজেকে রংপুর রেঞ্জে কর্মরত সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) প’রিচয় দিয়ে বগুড়ার এক কলেজ ছা’ত্রীকে প্রেমের সম্প’র্ক জ’ড়ান পঞ্চগড়ের বাসিন্দা আবদুল আলীম।
এরপর গোপনে বি’য়েও করেন। কিন্তু বিয়ের এক সপ্তাহের মাথায় এসে জানা গেলো আবদুল আলীম এএসপি নয়, পেশায় সে একজন বা’দাম বিক্রেতা।বগুড়া জেলা পু’লিশের অ’তিরিক্ত পুলিশ সুপার ফয়সাল মাহমুদ জা’নিয়েছেন, গত ১৮ জুন আলীম বগুড়ায় ওই কলেজ ছা’ত্রীর বাসায় এসে তাকে বিয়ের প্র’স্তাব দেয়।
পুলিশে নতুন চাকরি তাই গো’পনে বিয়ে করতে হবে বলে মেয়ের প’রিবারকে জানালে তার কথায় বিশ্বাস করে ওই রাতেই ঘ’রো’য়াভাবে বিয়ের আ’নুষ্ঠানিকতা শেষ করে ছাত্রীর পরিবার। এরপর শ্বশুরবাড়িতে থাকা শুরু করে সে।
একপর্যায়ে মেয়েটির প’রিবারের সন্দেহ হলে তারা আলীমকে চাকরির ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। জেরার মুখে সে জানায়, সে পু’লিশ কর্মকর্তা নয়, বাদাম বিক্রেতা। পরে থানায় খবর দিলে পু’লিশ আলীমকে আ’টক করে।
বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদ’ন্ত) আবুল কালাম আজাদ জানান, প্রাথমিক জি’জ্ঞাসাবাদে আলীম জানিয়েছে এর আগে সে এভাবে প্র’তারণা করে আরও ৪টি বিয়ে ক’রেছে। তার প্রথম প’ক্ষের স্ত্রীর দুটি সন্তানও রয়েছে।
শুক্রবার (২৫ জুন) ওই কলেজ ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে নারী ও শি’”শু ‘নি”র্যা’”ত’ন দমন আ”ইনে এবং প্র’তা’র’ণার অ’ভি’যোগে থা”নায় মা”ম’লা করেছেন। ওই মা”ম’লায় গ্রে’”ফ’তার দেখিয়ে আলীমকে আ’দালতের মাধ্যমে বগুড়া জেলা কা’রা”গারে পাঠানো হয়েছে।
মো’বাইলফোনে নিজেকে রংপুর রেঞ্জে কর্মরত সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) প’রিচয় দিয়ে বগুড়ার এক কলেজ ছা’ত্রীকে প্রেমের সম্প’র্ক জ’ড়ান পঞ্চগড়ের বাসিন্দা আবদুল আলীম।
এরপর গোপনে বি’য়েও করেন। কিন্তু বিয়ের এক সপ্তাহের মাথায় এসে জানা গেলো আবদুল আলীম এএসপি নয়, পেশায় সে একজন বা’দাম বিক্রেতা।বগুড়া জেলা পু’লিশের অ’তিরিক্ত পুলিশ সুপার ফয়সাল মাহমুদ জা’নিয়েছেন, গত ১৮ জুন আলীম বগুড়ায় ওই কলেজ ছা’ত্রীর বাসায় এসে তাকে বিয়ের প্র’স্তাব দেয়।
পুলিশে নতুন চাকরি তাই গো’পনে বিয়ে করতে হবে বলে মেয়ের প’রিবারকে জানালে তার কথায় বিশ্বাস করে ওই রাতেই ঘ’রো’য়াভাবে বিয়ের আ’নুষ্ঠানিকতা শেষ করে ছাত্রীর পরিবার। এরপর শ্বশুরবাড়িতে থাকা শুরু করে সে।
একপর্যায়ে মেয়েটির প’রিবারের সন্দেহ হলে তারা আলীমকে চাকরির ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। জেরার মুখে সে জানায়, সে পু’লিশ কর্মকর্তা নয়, বাদাম বিক্রেতা। পরে থানায় খবর দিলে পু’লিশ আলীমকে আ’টক করে।
বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদ’ন্ত) আবুল কালাম আজাদ জানান, প্রাথমিক জি’জ্ঞাসাবাদে আলীম জানিয়েছে এর আগে সে এভাবে প্র’তারণা করে আরও ৪টি বিয়ে ক’রেছে। তার প্রথম প’ক্ষের স্ত্রীর দুটি সন্তানও রয়েছে।
শুক্রবার (২৫ জুন) ওই কলেজ ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে নারী ও শি’”শু ‘নি”র্যা’”ত’ন দমন আ”ইনে এবং প্র’তা’র’ণার অ’ভি’যোগে থা”নায় মা”ম’লা করেছেন। ওই মা”ম’লায় গ্রে’”ফ’তার দেখিয়ে আলীমকে আ’দালতের মাধ্যমে বগুড়া জেলা কা’রা”গারে পাঠানো হয়েছে।